Header Ads

Islamic Quotes Urdu Facebook Cover. QuotesGram

কুরআন শরীফ ও হাদীছ শরীফে শবে বরাতের কোন অস্তিত্ব নেই- এ বক্তব্য সম্পূর্ণ জিহালতপূর্ণ ও গুমরাহীমূলক, যা কুফরীর অন্তর্ভুক্ত - পর্ব - (১)




শবে বরাত” শব্দের তাহক্বীক্ব বা বিশ্লেষণ ও ভাষা সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা-

মহান আল্লাহ্ পাক তিনি ইনসান তথা মানুষকে সৃষ্টি করে তাদের জীবন যাপন করার জন্য পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন | আর এই ইনসান তথা মানবজাতিকে বিভিন্ন দলে বিভক্ত করে ভূপৃষ্ঠের বিভিন্ন স্থানে তাদের বসবাসের স্থানও নির্ধারণ করে দিয়েছেন |

মানবজাতির বিভিন্ন দলভুক্ত এবং বিভিন্ন ভূখণ্ডে বসবাস করার কারণে তাদের মুখনিঃসৃত বাণী তথা তাদের মুখের ভাষা বা লিখনীও বিভিন্ন ভাষায় হয়ে থাকে | এর সমর্থনে মুহাদ্দিসীনে কিরামগণ ‘মিশকাত শরীফে’ বর্ণিত এ হাদীছ শরীফখানা পেশ করেন-

عن عمر بن خطاب رضى الله تعالى ...... قال رسول الله صلى الله عليه وسلم ان هذا القران انزل على سبعة احرف
অর্থ: “হযরত উমর ইবনুল খত্তাব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু থেকে বর্ণিত | রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, পবিত্র কুরআন শরীফ সাত হুরুফ তথা সাত ভাষায় অবতীর্ণ হয়েছে |” (বুখারী শরীফ ও মুসলিম শরীফ)

মূলত হাদীছ শরীফখানার ব্যাখ্যার সার সংক্ষেপ হচ্ছে, পৃথিবীতে যত ভাষাভাষীর মানব সম্প্রদায় রয়েছে, তাদের সকলের জন্য একমাত্র হিদায়েতের মুল হচ্ছে কুরআন শরীফ এবং রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর আদেশ মুবারক তথা হাদীছ শরীফ | আর উভয়টি হচ্ছে আরবী ভাষায় | এ কারণে | আরবী ভাষা সর্বশ্রেষ্ঠ ভাষা | তাই রসূলুল্লাহ্ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন-

عن عبد الله بن عباس رضى الله تعالى عنه قال قال رسول الله صلى عليه وسلم احبوا العرب لثلاث لأنى عربى والقران عربى وكلام اهل الجنة عربى.
অর্থ: “হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাছ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু থেকে বর্ণিত | তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, তোমরা তিন কারণে আরবী ভাষাকে মুহব্বত কর | কেননা আমি স্বয়ং আরবী অর্থাৎ আমার ভাষা মুবারক আরবী | আল্লাহ্ পাক-এর কালাম পাকও হচ্ছে আরবী এবং জান্নাতের ভাষাও হচ্ছে আরবী |”
(তাফসীরে কুরতুবী ১ম খণ্ড)

তাই আরবী ভাষা ব্যবহার করা সুন্নত এবং তা হাদীছ শরীফ দ্বারা প্রমাণিত আছে |
আরবী তথা কালামুল্লাহ শরীফ-এর ভাষা ব্যবহার করলে প্রতি হরফে দশগুণ ছওয়াব পাওয়া যায় | তবে তাই বলে অন্যান্য ভাষা যে ব্যবহার করা নাজায়িয তা নয় | বরং মূল আক্বীদা ঠিক রেখে যে কোন ভূখণ্ডের মানুষ যে কোন ভাষায় আল্লাহ পাককে এবং আল্লাহ্ পাক-এর হাবীব রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে ডাকতে ও সন্তুষ্ট করতে পারেন; ছলাতে তথা নামাযে ও তিলাওয়াত ব্যতীত |

কাজেই বুঝা গেল যে, অন্যান্য ভাষা জায়িয তো অবশ্যই বরং এক দিক থেকে সুন্নতও বটে |কেননা, স্ব-স্ব স্থানীয় আধিবাসীদের জন্য তাদের স্থানীয় তথা মাতৃভাষা ব্যবহার এই দিক থেকে সুন্নত | যেহেতু রসূলুল্লাহ্ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম স্বীয় মাতৃভাষাই কথা বলতেন |

তবে আরবী ভাষা যে যে ক্ষেত্রে ব্যবহারের নির্দেশ দেয়া আছে তা ব্যতীত সকল ক্ষেত্রেই মূল ভাব ও বিষয় ঠিক রেখে একই বিষয় ও বস্তুকে বিভিন্ন ভাষায় ব্যবহার করাও আল্লাহ্ পাকের সুন্নত | যেমন কালামুল্লাহ্ শরীফ-এর ভাষা হচ্ছে আরবী | এতে অন্যান্য আজমী ভাষাও উল্লেখ করে আল্লাহ্ পাক অন্যান্য ভাষার ব্যবহার শিক্ষা দিয়েছেন |

কুরআন শরীফ-এ রয়েছে, হযরত ঈসা আলাইহিস সালাম-এর নাম মুবারক যা ছুরইয়ানী ভাষার অন্তর্ভূক্ত | হযরত ইবরাহীম আলাইহিস সালাম, হযরত দাউদ আলাইহিস সালাম ও হযরত মুসা আলাইহিস সালাম-এর নাম মুবারক যা হিব্রু ভাষার অন্তর্ভূক্ত | এরূপ শব্দ মুবারক যা আরবী নয় বরং অনারবী তথা আরবী ও আজমী’র সংমিশ্রণে পবিত্র কুরআন শরীফ | তবে আরবী সংখ্যাধিক্য হওয়ার কারণে আরবী |

অনুরূপভাবে হাদীছ শরীফেও আল্লাহ্ পাক-এর হাবীব রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম স্বয়ং নিজে আরবী ও অনারবী ভাষা ব্যবহার করেছেন | তদ্রুপ আওলিয়ায়ে কিরামগণও ওইরূপ ভাষা ব্যবহার করেছেন এবং স্থান, কাল, পাত্র, পরিবেশ ও অঞ্চল ভেদে মূল বিষয় তথা একই বস্তু ও জিনিস এর মূল ভাব ঠিক রেখে একই অর্থে তা বিভিন্ন ভাষায় ব্যবহার হয়ে থাকে | এটা জায়িয তো বটেই বরং ক্ষেত্র বিশেষে সুন্নাতুল্লাহ, সুন্নাতে রসূলুল্লাহ্ ও সুন্নাতুল আওলিয়া এবং সুন্নাতুল আউয়ালীন ওয়াল আখিরীন |

এর অসংখ্য ও অগণিত উদাহরণ রয়েছে | নিম্নে কয়েকটি উদাহরণ বর্ণনা করা হলো-

যেমন, ‘ছলাত’ শব্দটি আরবী | যা দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত পাঁচবার পড়া প্রত্যেক মুসলমান নর-নারীর জন্য (শর্ত সাপেক্ষে) ফরয | ‘ছলাত’ শব্দটিকে ফারসী ভাষায় বলা হয় ‘নামায’| উর্দূতেও নামায বা ‘বন্দিগী’| বাংলায় ‘প্রার্থনা’| ইংরেজিতে Prayer (প্রেয়ার) | আরো অন্যান্য ভাষাভাষীর লোকেরা অন্যান্য ভাষায় ‘ছলাত’ শব্দকে বুঝিয়ে থাকে যার মূল ভাব, লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য এক ও অভিন্ন |

অনুরূপভাবে ‘রোযা’ শব্দটি ফারসী | আরবীতে বলা হয় ‘ছিয়াম’ | ইংরেজীতে বলে Fasting (ফেসটিং) বাংলায় আমরা বলে থাকি অভূক্ত থাকা, পানাহার ও গুনাহ থেকে বিরত থাকা ইত্যাদি |

যার মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য এক ও অভিন্ন| কিন্তু বিভিন্ন ভাষায় ব্যবহার হলেও সকল ভাষার মূল বিষয় হচ্ছে ‘ছিয়াম’ |
অনুরূপভাবে معراج (মি’রাজ) এর রাত্রিকে আরবীগণ বলে থাকেন, ليلة المعراج বা ليلة الاسراء (লাইলাতুল আসরা) |

ফরাসীগণ ফারসী ভাষায় এটাকে شب معراج (শবে মি’রাজ) বলে থাকেন | উর্দূতে معراج كى ليل (মি’রাজ কী লাইল) বাংলায় যার অর্থ হচ্ছে ঊর্ধ্বগমনের রাত | একইভাবে ক্বদরের রাতকে আরবীতে ليلة القدر ফারসীতে শবে ক্বদর বলা হয় |

তদ্রুপ ‘শবে বরাত’ ফারসী ভাষায় ব্যবহার হয় যার বাংলায় অর্থ হচ্ছে ভাগ্যরজনী বা মুক্তির রাত | আরবীতে শবে বরাতের বহু নাম রয়েছে যা বিশ্ববিখ্যাত হাদীছ শরীফ-এর কিতাবে এবং সর্বজনমান্য তাফসীর ও ফিক্বাহর কিতাবসমূহে উল্লেখ হয়েছে | যেমন-


কুরআন শরীফ, হাদীছ শরীফ, তাফসীর ও ফিক্বাহর কিতাবে বর্ণিত ‘শবে বরাত’- এর অন্যান্য নামসমূহঃ

(১) الليلة المباركة (আললাইলাতুল মুবারকাতু) বরকতময় রজনী |

(২) ليلة النصف من شعبان (লাইলাতুল্ নিছফি মিন শা’বানা) অর্ধ শা’বানের রজনী |

(৩) ليلة القسمة (লাইলাতুল ক্বিসমাতি) ভাগ্য রজনী |

(৪) ليلة التكفير (লাইলাতুত্ তাকফীরি) গুনাহখতা ক্ষমা বা কাফফারার রাত্রি |

(৫) ليلة الاجابة (লাইলাতুল ইজাবাতি) দোয়া কবুলের রাত্রি |

(৬) ليلة الحياة (লাইলাতুল হায়াতি) হায়াত বা আয়ু বৃদ্ধির রাত্রি |

(৭) ليلة عيد الملائكة (লাইলাতু ঈদিল্ মালায়িকাতি) ফেরেশতাগণের ঈদের রাত্রি |

(৮) ليلة البراءة (লাইলাতুল বারাআতি) মুক্তির রাত্রি বা ভাগ্য বন্টনের রাত |

(৯) ليلة التجويز (লাইলাতুত্ তাজবীযি) বিধান সাব্যস্ত করার রাত্রি |

(১০) ليلة الفيصلة (লাইলাতুল ফায়সালাতি) সিদ্ধান্ত নেয়ার রাত্রি |

(১১) ليلة الصك (লাইলাতুছ্ ছক্কি) ক্ষমা স্বীকৃতি দানের রাত্রি |

(১২) ليلة الجاءزة (লাইলাতুল জায়িযাতি) মহা পুরস্কারের রাত্রি |

(১৩) ليلة الرجحان (লাইলাতুর্ রুজহানি) পরিপূর্ণ প্রতিদানের রাত্রি |

(১৪) ليلة التعظيم (লাইলাতুত্ তা’যীমি) সম্মান হাছিলের রাত্রি |

(১৫) ليلة التقدير (লাইলাতুত্ তাক্বদীরি) তক্বদীর নির্ধারণের রাত্রি বা ভাগ্য নির্ধারণের রাত |

(১৬) ليلة الغفران (লাইলাতুল গুফরানি) ক্ষমাপ্রাপ্তির রাত্রি |

(১৭) ليلة العتق من النار (লাইলাতুল ইতক্বি মিনান্ নীরানি) জাহান্নামের আগুন থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার রাত্রি |

(১৮) ليلة العفو (লাইলাতুল আফবি) অতিশয় ক্ষমা লাভের রাত্রি |

(১৯) ليلة الكرام (লাইলাতুল কারামি) অনুগ্রহ হাছিলের রাত্রি |

(২০) ليلة التوبة (লাইলাতুত্ তাওবাতি) তওবা কবুরের রাত্রি |

(২১) ليلة الندم (লাইলাতুন্ নাদামি) কৃত গুনাহ স্মরণে লজ্জিত হওয়ার রাত্রি |

(২২) ليلة الذكر (লাইলাতুয্ যিকরি) যিকির-আযকার করার রাত্রি |

(২৩) ليلة الصلوة (লাইলাতুছ্ ছলাতি) নামায আদায়ের রাত্রি |

(২৪) ليلة الصدقة (লাইলাতুছ্ ছদাক্বাতি) দানের রাত্রি |

(২৫) ليلة الخيرات (লাইলাতুল খইরাতি) নেক কাজ সম্পাদনের রাত্রি |

(২৬) ليلة انزال الر حمة (লাইলাতু ইনযালির রহমাতি) রহমত নাযিলের রাত্রি |

(২৭) ليلة صلوة وسلام على سيد المر سلين صلى الله عليه وسلم (লাইলাতু ছলাতিন ওয়া সালামিন আলা সাইয়্যিদিল মুরসালীন সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) সাইয়্যিদুল মুরসালীন সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর প্রতি ছলাত ও সালাম পাঠের রাত্রি ইত্যাদি |
এছাড়াও ‘শবে বরাতের’ আরো অনেক নাম রয়েছে | যা এখানে উল্লেখ করা সম্ভব হয়নি |

পাক ভারত উপমহাদেশে উক্ত বরকতময় রজনী ‘শবে বরাত’ হিসেবে মশহূর হওয়ার কারণঃ

স্থান, কাল, পরিবেশ ভেদে বিভিন্ন ভাষাভাষী মানুষের স্থানান্তরের কারণে এবং তাদের আধিপত্য বিস্তারের কারণে একই অঞ্চলের ভাষা অন্য অঞ্চলেও প্রাধান্য তথা মাশহুবিয়াত লাভ করে থাকে | যা মূলত একই বিষয় ও বস্তুকে বুঝিয়ে থাকে | যেমন, উল্লিখিত নামসমূহ দ্বারা ليلة النصف من شعبان বা শা’বানের ১৫ তারিখ রাতকে বুঝানো হয় | একে ফারসীতে ‘শবে বরাত’ বাংলায় ‘মুক্তির রাত’ বা ‘ভাগ্য রজনী” বলে থাকে | আর এই ‘শবে বরাত’ শব্দটি যদিও বাহ্যত আরবী ও ফারসীর সমন্বয়ে গঠিত | তবুও তা ফারসী ভাষা | কেননা, ফারসী ভাষা মূলত আরবী ও ফারসীর সংমিশ্রণে গঠিত | তদ্রূপ উর্দূ ভাষাও মূলত আরবী উর্দূ এর সংমিশ্রণে গঠিত | যেমন,

افتاب الدين

شاه مخدوم شاه كبير . شاه عالم شاه صوفى . فول صرط . غول نور . شب معراد . اب حياة . قدرة خدا . اب زمزم . شب قدر

অনরূপভাবে شب براءة শব্দটিও আরবী ফারসীর সমন্বয়ে গঠিত | এরূপ আরো কোটি কোটি শব্দ রয়েছে | যা দ্বারা অসংখ্য অগণিত বিশ্বখ্যাত কিতাবও রচিত হয়েছে | তবে আমাদের দেশে ফারসী ও আরবী ভাষার প্রচলন এত ব্যাপক কেন? এ প্রশ্নের জবাব হচ্ছে, এদেশের মানুষ ছিল বিভিন্ন বাতিল ধর্মের করাগ্রাসে নিমজ্জিত | আরবী ও ফারসী দেশ থেকে অসংখ্য আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিমগণ ইসলামের মর্মবাণী এদেশের মানুষদের মাঝে প্রচার করে তাদেরকে কালিমা শরীফ পড়িয়ে মুসলমান বানিয়ে ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত করেন | ফলে এদেশের মানুষ মুসলমানের মহা সনদ লাভ করেন | বিশেষ করে ফারসী ভাষাভাষী আওলিয়ায়ে কিরামগণদের অবদান বিশেষভাবে উল্লেখ্যযোগ্য | তাঁদের ছোহবত ও কুরবতের কারণে তাঁদের ফারসী ভাষাগুলো আমাদের কাছে ক্রিয়া করে মাশহূরিয়াত লাভ করেছে | তন্মধ্যে একটি হচ্ছে ‘শবে বরাত’ |

উল্লেখ, এক ভাষায় অপর ভাষার শব্দের মিশ্রণ মূলত একটি অনিবার্য ঐতিহ্য | প্রায় সব ভাষায়ই এর নিদর্শন রয়েছে | আমাদের বাংলা ভাষায়ও এর নিদর্শন অনেক | এবং এটি প্রায় সব ভাষায়ই প্রকৃতি | ব্যাকরণের ভাষায় একে বলা হয় মিশ্র শব্দ | প্রতি ভাষায়িই মিশ্র শব্দের ব্যবহার রয়েছে |

কাজেই যারা বলবে যে, অর্ধেক আরবী আর অর্ধেক ফারসী ভাষার শব্দের মিশ্রন গ্রহণযোগ্য নয় | তারা মূলত শুধু ইসলাম সম্পর্কেই অজ্ঞ নয় বরং দুনিয়াবী জ্ঞানের দিক থেকেও তারা প্রাইমারি স্তরের জ্ঞানও রাখে না |

চলবে ইনশাআল্লাহ............

No comments

ডাল একটি বরকতময় পবিত্র খাদ্য।

  ডাল একটি বরকতময় পবিত্র খাদ্য। ডাল খাওয়ার ফলে কলব প্রসারিত হয় এবং চোখের দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধি পায়। পূর্ববর্তী হযরত নবী-রসুল আলাইহিমুস সালাম উ...

Powered by Blogger.