Header Ads

Islamic Quotes Urdu Facebook Cover. QuotesGram

রেজা খানের ফতোয়া অনুযায়ী বর্তমান রেজাখানীরা মুরতাদ হয়ে গেছে


রেজা খানের ফতোয়া অনুযায়ী বর্তমান রেজাখানীরা বেঈমান হয়ে গেছে।
কি বিশ্বাস হচ্ছে না ? আসুন রেজা খানের নিজের লেখা থেকেই দেখে নিন। রেজা খান তার কিতাবে লিখেছে,
হুজুর পুর নূর, সাইয়্যিদে আলম, ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর নাম মুবারক উল্লেখ করার সময় দরূদ শরীফ পড়ার হুকুম রয়েছে। দরূদ শরীফের স্থলে শুধুমাত্র (ص) অথবা (عم) অথবা (صلعم) অথবা (صللم) বলা কখনোই যথেষ্ট নয়। বরং উক্ত শব্দ একেবারেই অর্থহীন এবং “জালেমদেরকে যেরূপ বলতে বলা হয়েছে তদ্রুপ না বলে অন্য শব্দ দ্বারা পরিবর্তন করে দিয়েছে। অতঃপর আমি তাদের নাফরমানীর কারনে তাদের উপর আসমান থেকে আযাব অবতীর্ণ করি।” এ আয়াত শরীফের হুকুমের মধ্যে শামীল।
বরং “তাতারখানিয়া” কিতাবে এ ব্যাপারে আরো কঠিন ফয়সালা বর্নিত রয়েছে এবং সংক্ষিপ্ত দরূদ শরীফ লেখাকে “শানে নবুওয়াত” খাটো করার অন্তর্ভুক্ত বলা হয়েছে। “তাহতাবী আলা দুররিল মোখতার” এর ১ম জিঃ, ৬ পৃষ্ঠায় উল্লেখ আছে, ” অক্ষর দ্বারা দরূদ শরীফ লেখা মাকরূহ বরং পরিপূর্ণভাবে দরূদ শরীফ লিখবে।” 
তাতারখানিয়া” কিতাবে উল্লেখ আছে, “যে ব্যক্তি হামযাহ এবং মীম দ্বারা দরূদ শরীফ লিখলো সে কুফরী করলো। কেননা উহা এহানত বা অবজ্ঞা। আর নবীদের শানে এহানত বা অবজ্ঞা নিঃসন্দেহে কুফরী।”
দলীল-
মজমূয়ায়ে রাসায়েল ১০ পৃষ্ঠা।
এবার রেজা খানের ফতোয়া অনুযায়ী বর্তমানে রেজাখানী লেখকদের অবস্থান যাচাই করে নিন। সকল রেজাখানী এখন তাদের বই পুস্তকে, এবং অনলাইনে লিখনীতে (দঃ) , (সঃ), (দরূদ) ইত্যাদি উপায়ে সংক্ষেপে দরূদ শরীফ লিখে থাকে, ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এভাবে পরিপূর্ণ ভাবে লেখে না। যেটা রেজা খান নিজেই হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শানে এহানত বা অবজ্ঞা বলে রায় দিয়েছে। এবং এ শ্রেণীর লোকদের তাতারখানিয়া কিতাবের দলীল দিয়ে কাফির ফতোয়াও দিয়েছে। অতএব দেখা যাচ্ছে বর্তমান রেজাখানীরা তাদের গুরু রেজা খানের ফতোয়া মোতাবেক দরূদ শরীফ সংক্ষেপে লিখে কুফরী করে কাফির হয়ে গেছে। কি হে রেজাখানী গং ! নিজেদের গুরু দের কিতাবও পড় না তাই না ?
বিঃদ্রঃ প্রকৃত আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াতের যোদ্ধাদের হাতে অনলাইন জগতে হুক্কাখোর রেজাখানী খারীজিদের মত এমন ধোলাই আর কেউ খাইছে কিনা আমার জানা নাই। রেজাখানীদের মুখোশ একদম উন্মোচন করে ফেলা হয়েছে। রেজাখানীরা আমাদের একটা পোস্টও খন্ডন করতে পারে নাই। তারা ঢালাও ভাবে দলীল বিহীন মিথ্যা অপপ্রচার করে গেছে এবং অশালীন, অশ্রাব্য, চরম নোংরা ভাষায় গালাগালি করেছে। যেটা সকল পাঠকমন্ডলী ইতিমধ্যে দেখেছেন। তাই এখন এই হুক্কাখোর নেশাখোর মিথ্যাবাদী রেজাখানিদের নিয়ে কলমের কালি খরচ করতে রুচিতে বাধতেছে……।
ইনশাআল্লাহ! এখন থেকে কিছু চলমান স্বাভাবিক বিষয় নিয়ে পোস্ট করার চেষ্টা করবো। সবাইকে ধন্যবাদ !!!


No comments

ডাল একটি বরকতময় পবিত্র খাদ্য।

  ডাল একটি বরকতময় পবিত্র খাদ্য। ডাল খাওয়ার ফলে কলব প্রসারিত হয় এবং চোখের দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধি পায়। পূর্ববর্তী হযরত নবী-রসুল আলাইহিমুস সালাম উ...

Powered by Blogger.