রেজাখানীদের অশ্লীল মুখের ভাষাই তাদের হাক্বীকত প্রকাশ করে দিয়েছে
ব্যবহার
বংশের পরিচয়। সাধারন একটা লোকাল বাসেও কথাটা লেখা থাকে। এই সংক্ষিপ্ত অথচ তাৎপর্যপূর্ণ কথাটির কত ব্যাপকতা সেটা জ্ঞানী মানুষ মাত্রই বুঝতে পারবে। আমি বিগত দিনে কিছু দলীল ভিত্তিক সত্য বিষয় নিয়ে পোস্ট করেছি এর ফলশ্রুতিতে এক শ্রেনীর হুক্কা পন্থী লোক আমার পোস্টের জবাব দিতে না পেরে পোস্টের কমেন্টসসে, ইনবক্সে
আমাকে, আমার চৌদ্দ গুষ্ঠী সহ বাপ মা তুলে বস্তির চাইতেও জঘন্য
ভাষায় গালাগলি করতেছে। জ্ঞানীরা বলেন- মুখের ভাষা, কথা, ব্যবহার দেখেই মানুষের বংশ পরিচয় জানা যায়।
যাইহোক এই শ্রেনীর হুক্কাপন্থীরা মুখের ভাষার মাধ্যমে নিজের পারিবারিক পরিবেশ সবার
সম্মুখে উন্মুক্ত করতেছে, এতে আমার কোন আপত্তি নাই। লেজ যেমন লুকিয়ে
রাখা যায় না, তদ্রুপ নিজের আখলাকও লুকিয়ে রাখা যায় না।
একটা কথা মনে রেখো হুক্কাপন্থী গং মিথ্যা অপবাদ দিয়ে আক্রমন তোমরাই আগে শুরু করেছ। আমরা জাষ্ট তার জবাব দিয়েছি। আর সত্যের তলোয়ার যে কতটা ক্ষুরধার সেটা তোমরা ইতিমধ্যে টের পেয়ে গেছো। মনে রেখো সত্যোর বিজয় সব সময়ই হবে….।
হুক্কাপন্থী সহ সকল বাতিল ফির্কার একটি কমন ডায়ালগ আছে। যখন তারা জবাব দিতে পারে না এবং সত্যের মোকাবিলায় পরাজিত হয় তখন একটা নাপাক কথা বলে। সেটা হচ্ছে- ” তোমার জন্মের ঠিক নাই।”
নাউযুবিল্লাহ !! অবশ্য এটা ওদের পক্ষে বলাটাই স্বাভাবিক । সারাদিন হুক্কা, বিড়ি, সিগারেট, গঞ্জিকা সেবন করলে মুখের ভাষা নাপাকই হবে। এ বিষয়ে আল্লাহ পাক বলেন-
একটা কথা মনে রেখো হুক্কাপন্থী গং মিথ্যা অপবাদ দিয়ে আক্রমন তোমরাই আগে শুরু করেছ। আমরা জাষ্ট তার জবাব দিয়েছি। আর সত্যের তলোয়ার যে কতটা ক্ষুরধার সেটা তোমরা ইতিমধ্যে টের পেয়ে গেছো। মনে রেখো সত্যোর বিজয় সব সময়ই হবে….।
হুক্কাপন্থী সহ সকল বাতিল ফির্কার একটি কমন ডায়ালগ আছে। যখন তারা জবাব দিতে পারে না এবং সত্যের মোকাবিলায় পরাজিত হয় তখন একটা নাপাক কথা বলে। সেটা হচ্ছে- ” তোমার জন্মের ঠিক নাই।”
নাউযুবিল্লাহ !! অবশ্য এটা ওদের পক্ষে বলাটাই স্বাভাবিক । সারাদিন হুক্কা, বিড়ি, সিগারেট, গঞ্জিকা সেবন করলে মুখের ভাষা নাপাকই হবে। এ বিষয়ে আল্লাহ পাক বলেন-
والذي خبث لايخرج الانكدا
অর্থ:
যা নাপাক, তার থেকে নাপাক ছাড়া কিছুই বের হয় না।”
( সূরা আরাফ ৫৮)
( সূরা আরাফ ৫৮)
আর
আরবীতে একটা শের আছে-
كل اناء يترشح بما فيه
অর্থ:
পাত্রে আছে যা ঢালিলে পরিবে তাহা।
এদের
অন্তর, শরীর সবকিছু নাপাক হুক্কা খেতে খেতে নাপাক হয়ে গেছে। এদের
পাত্র সম্পূর্ণ নাপাকিতেই পরিপূর্ণ। তাই এদের মুখের ভাষাও নাপাকই হবে এটাতো আল্লাহ
পাকেরই কথা। তাই এসব নাপাক হুক্কাপন্থীদের কাছ থেকে নাপাক কথা ছাড়া অন্য কিছু আশা
করাই বোকামি।
তবে
শরীয়তের দৃষ্টিতে এদের প্রতি কি ফতোয়া বর্তায় সেটাও একটু জেনে নেয়াটা আবশ্যক।
কুরআন
শরীফে সূরা নূর ৪ নং আয়াত শরীফ অনুযায়ী, কোন মহিলার চরিত্র খারাপ বললে চারজন সাক্ষী
পেশ করা বক্তার জন্য ফরজ হয়ে দাঁড়ায়। যদি সাক্ষী উপস্থিত করতে না পারে তাকে
মিথ্যে অপবাদ দেয়ার শাস্তি স্বরূপ ৮০ দোররা বা বেত্রাঘাত ধার্য হয়ে যায় এবং
মৃত্যুর আগ পর্যন্ত এই অপবাদকারীর কোন সাক্ষী গ্রহনযোগ্য হয় না।”
সূতরাং
যেসকল হুক্কাপন্থীরা আমাদের খাঁটি সুন্নী ভাইদের “বেজন্মা” , “জন্মের
ঠিক নাই” , “জারজ” ইত্যাদি অপবাদ মূলক গালি দিতেছে তাদের জন্য আল্লাহ
পাকের কুরআন শরীফ অনুযায়ী ফরজ হচ্ছে, তাদের বক্তব্যের স্বপক্ষে চার জন সাক্ষী পেশ
করা। যদি তারা না করতে পারে ইনশাআল্লাহ দুনিয়াতে নাহলে কিয়ামতের ময়দানে তাদের
পশ্চাৎদেশে ৮০ টা দোররা গুনে গুনে মারা হবে। আর এ ধরনের গালি যারা দিয়েছে , সূরা
নূর ৪ নং আয়াতের ফতোয়া অনুযায়ী তাদের সকল সাক্ষী, সকল দলীল, সকল কথা, সকল দাবি কোনটাই গ্রহনযোগ্য নয়।
যাইহোক একটা জিনিস মনে রেখো তোমাদের এই গালাগালি আমাদের লিখার গতি কমায় না বরং আরো বৃদ্ধি করে দেয়।
যাইহোক একটা জিনিস মনে রেখো তোমাদের এই গালাগালি আমাদের লিখার গতি কমায় না বরং আরো বৃদ্ধি করে দেয়।
No comments