মীলাদ শরীফ পাঠ তরার সময় একটা বিষয় হলো দাড়িয়ে নবীজী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সালাম দেয়া হয়৷
এটা নিয়ে খারেজী দেওবন্দী ওহাবীদের খুবই আপত্তি৷ অনেক বিভ্রান্তিকর কথা যুক্তি
বলে থাকে তারা৷
তাদের একটা ফালতু দাবী হলো ইয়া নবী ,
ইয়া রসূল
বলা যাবেনা৷ এভাবে ডাকা বেয়াদবী, ক্ষেত্রবিশেষে শিরক ও
বলে থাকে৷ নাউযুবিল্লাহ!
কিন্তু মজার বিষয় তাদের মুরুব্বী দেওবন্দী
আজীজুল হক তার অনুবাদকৃত বুখারী শরীফের ৫ম খন্ডের ৩৮ পৃঃ তে নবীজী পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাস্লাম উনাকে
সালাম দিয়েছেন এভাবে-
ইয়া নবী সালামু আলাইকা
ইয়া রসূল সালামু আলাইকা
ইয়া হাবীব সালামু আলাইকা
ছালাওয়াতুল্লাহি আলাইকা৷
প্রিয় পাঠক! কী বুঝলেন? এখন কী দেওবন্দীগং তাদের
মুরব্বীকে বেয়াদব বা মুশরিক বলবে? ছি! ফতওয়া দিতে গেলে
নিজেদের থলের দিকেও খেয়াল রাখা উচিত৷
এজন্য উচিত তওবা করে গ্রহণযোগ্য পূর্বোসূরী ও উত্তরসূরী ওলীআল্লাহ উনাদের রাস্তায়
চলা ও আল্লা পাক ও হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সন্তুষ্টি হাসিল
করা৷ আল্লাহ পাক আমাদের তৌফিক দান করুন৷ আমীন৷
No comments