হযরত ওয়ালিদাইন শরীফাইন আলাইহিমাস সালাম উনারা শুধু মহান আল্লাহ পাক তিনি নন এবং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নন; এছাড়া সমস্ত শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক উনার অধিকারী
সম্মানিত ও পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে
ইরশাদ মুবারক হয়েছে,
عَنْ حَضْرَتْ طَلْقِ بْنِ عَـلِــىٍّ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى
عَنْهُ قَالَ سَـمِعْتُ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُوْلُ لَوْ
اَدْرَكْتُ وَالِدَىَّ اَوْ اَحَدَهُـمَا وَاَنَا فِىْ صَلَاةِ الْعِشَاءِ وَقَدْ
قَرَاْتُ فِيْهَا بِفَاتِـحَةِ الْكِتَابِ تُنَادِىْ يَا مُـحَمَّدُ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ
وَسَلَّمَ لَاَجَبْتُهَا لَبَّيْكِ
অর্থ: “হযরত ত্বলক্ব ইবনে আলী রদ্বিয়াল্লাহু
তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি শুনেছি, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর
পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন, যদি আমি আমার মহাসম্মানিত হযরত আব্বাজান আলাইহিস সালাম উনাকে
এবং মহাসম্মানিতা হযরত আম্মাজান আলাইহাস সালাম উনাকে অর্থাৎ উনাদের দু’জনকে অথবা উনাদের
দু’জনের একজনকে দুনিয়ার যমীনে পেতাম, আর আমি সম্মানিত
ইশা উনার নামায (ফরয নামায) মুবারক-এ দাঁড়িয়ে সম্মানিত সূরা ফাতিহা শরীফ পাঠ করতে থাকতাম।
এমতাবস্থায় উনারা যদি আমাকে এই বলে আহ্বান মুবারক করতেন, হে মুহম্মদ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, তাহলে অবশ্যই অবশ্যই ওই অবস্থায় থেকেও (নামায ছেড়ে দিয়ে) আমি
উনাদের সম্মানিত আহ্বান মুবারক-এ সাড়া দিয়ে ইরশাদ মুবারক করতাম, লাব্বাইক, হে আমার মহাসম্মানিত
আব্বাজান আলাইহিস সালাম, হে আমার মহাসম্মানিতা আম্মাজান
আলাইহাস সালাম, আমি উপস্থিত, হাযির।” সুবহানাল্লাহ!
অপর বর্ণনায় এসেছে-
لَوْ دَعَانِىْ وَالِدَىَّ اَوْ اَحَدُهُـمَا وَاَنَا فِى الصَّلَاةِ
لَاَجَبْتُهٗ
অর্থ: “যদি আমার মহাসম্মানিত হযরত আব্বাজান
আলাইহিস সালাম তিনি এবং মহাসম্মানিতা হযরত আম্মাজান আলাইহাস সালাম তিনি অর্থাৎ উনারা
দু’জন অথবা উনাদের দু’জনের একজন আমাকে সম্মানিত নামায (ফরয নামায) মুবারক আদায় করা
অবস্থায় আহ্বান মুবারক করতেন, তাহলে আমি অবশ্য
অবশ্যই ওই অবস্থায় থেকেও (নামায ছেড়ে দিয়ে) উনাদের সম্মানিত আহ্বান মুবারক-এ সাড়া দিতাম।”
সুবহানাল্লাহ! (শুয়াবুল ঈমান ১০/২৮৪, দায়লামী শরীফ ৩/৩৪৫, জামিউল আহাদীছ ১৮/৭৪, কাশফুল খফা ২/১৬০, আল মাক্বাছিদুল হাসানাহ ১/৫৫১, কানযুল উম্মাল ১৬/৪৭০, জামউল জাওয়ামি’
১৬৮/১৩, মাসালিকুল হুনাফা ফী হুকমি ঈমানি ওয়ালিদাইল
মুছত্বফা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ৩৭ পৃষ্ঠা, আল হাওই শরীফ ২/২৮১ ইত্যাদি)
স্বয়ং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি
এই সম্মানিত ও পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মাধ্যমে কায়িনাতবাসীকে স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছেন
যে,
উনার মহাসম্মানিত হযরত আব্বাজান আলাইহিস সালাম উনার এবং
মহাসম্মানিতা হযরত আম্মাজান আলাইহাস সালাম উনার অর্থাৎ উনাদের শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান
মুবারক এবং পবিত্রতা মুবারক কত বেমেছাল। সুবহানাল্লাহ! তিনি সম্মানিত ও পবিত্র হাদীছ
শরীফ উনার মধ্যে স্পষ্টভাবে ইরশাদ মুবারক করেছেন যে,
لَوْ اَدْرَكْتُ وَالِدَىَّ اَوْ اَحَدَهُـمَا وَاَنَا فِـىْ
صَلَاةِ الْعِشَاءِ وَقَدْ قَرَاْتُ فِيْهَا بِفَاتِـحَةِ الْكِتَابِ تُنَادِىْ
يَا مُحَمَّدُ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَاَجَبْتُهَا لَبَّيْكِ
অর্থ: ‘যদি আমি আমার মহাসম্মানিত হযরত
আব্বাজান আলাইহিস সালাম উনাকে এবং মহাসম্মানিতা হযরত আম্মাজান আলাইহাস সালাম উনাকে
অর্থাৎ উনাদের দু’জনকে অথবা উনাদের দু’জনের একজনকে দুনিয়ার যমীনে পেতাম, আর আমি সম্মানিত ইশা উনার নামায (ফরয নামায) মুবারক-এ দাঁড়িয়ে
সম্মানিত সূরা ফাতিহা শরীফ পাঠ করতে থাকতাম। এমতাবস্থায় উনারা যদি আমাকে এই বলে আহ্বান
মুবারক করতেন, হে মুহম্মদ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, তাহলে অবশ্যই অবশ্যই ওই অবস্থায় থেকেও (নামায ছেড়ে দিয়ে) আমি
উনাদের সম্মানিত আহ্বান মুবারক-এ সাড়া দিয়ে ইরশাদ মুবারক করতাম, লাব্বাইক, হে আমার মহাসম্মানিত
আব্বাজান আলাইহিস সালাম, হে আমার মহাসম্মানিতা আম্মাজান
আলাইহাস সালাম, আমি উপস্থিত, হাযির। সুবহানাল্লাহ!’
তাহলে এখান থেকে অত্যন্ত সুস্পষ্ট হয়ে
যায় যে, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার
মহাসম্মানিত হযরত আব্বাজান আলাইহিস সালাম উনার এবং মহাসম্মানিতা হযরত আম্মাজান আলাইহাস
সালাম উনার অর্থাৎ উনাদের শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক এবং পবিত্রতা মুবারক কত বেমেছাল। সুবহানাল্লাহ!
যেখানে সমস্ত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম
উনারা বেকারার-পেরেশান কিভাবে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর
পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত খিদমত মুবারক উনার আনজাম দেয়া যায়, কিভাবে উনার সম্মানিত ক্বদম মুবারক উনার ধূলি মুবারক নেয়া যায়, আর সেখানে স্বয়ং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি
নিজে ইরশাদ মুবারক করেছেন, যদি উনার মহাসম্মানিত হযরত
আব্বাজান আলাইহিস সালাম তিনি এবং মহাসম্মানিতা হযরত আম্মাজান আলাইহাস সালাম তিনি অর্থাৎ
উনারা দুনিয়ার যমীনে অবস্থান মুবারক করতেন, আর উনারা উনাদের
মহাসম্মানিত আওলাদ নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর
পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সম্মানিত নামায মুবারক পড়া অবস্থায় আহ্বান
মুবারক করতেন।
তাহলে স্বয়ং যিনি সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি
সম্মানিত নামায মুবারক ছেড়ে দিয়ে উনার মহাসম্মানিত হযরত আব্বাজান আলাইহিস সালাম উনার
এবং মহাসম্মানিতা হযরত আম্মাজান আলাইহাস সালাম উনার অর্থাৎ উনাদের সম্মানার্থে উনাদের
সম্মানিত আহ্বান মুবারক-এ সাড়া দিতেন এবং বলতেন, লাব্বাইক, হে আমার মহাসম্মানিত আব্বাজান আলাইহিস
সালাম,
হে মহাসম্মানিতা আম্মাজান আলাইহাস সালাম, আমি উপস্থিত, হাযির। সুবহানাল্লাহ!’
তাহলে উনার মহাসম্মানিত হযরত আব্বাজান
আলাইহিস সালাম উনার এবং মহাসম্মানিতা হযরত আম্মাজান আলাইহাস সালাম উনার অর্থাৎ উনাদের
শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান এবং পবিত্রতা মুবারক উনার বিষয়টি কত বেমেছাল, সেটা কি কায়িনাতের কেউ কখনও চিন্তা-ফিকির করে মিলাতে পারবে? কস্মিনকালেও পারবে না। সুবহানাল্লাহ!’
সেটাই মুজাদ্দিদে আ’যম সম্মানিত রাজারবাগ শরীফ উনার
মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা ইমাম খলীফাতুল্লাহ হযরত আস সাফফাহ ছল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছেন যে, “নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর
পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত হযরত আব্বাজান আলাইহিস সালাম
উনার এবং মহাসম্মানিতা হযরত আম্মাজান আলাইহাস সালাম উনার অর্থাৎ উনাদের শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান
মুবারক এক কথায় উনারা শুধু যিনি খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি নন এবং নূরে
মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নন; এছাড়া যত শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক রয়েছে সমস্ত কিছুর অধিকারী হচ্ছেন উনারা।
সুবহানাল্লাহ! উনারা শুধু জান্নাতীই নন; বরং উনারাই হচ্ছেন
সম্মানিত জান্নাত মুবারকসহ সমস্ত কায়িনাতের মালিক। সুবহানাল্লাহ! সম্মানিত জান্নাত
উদগ্রীব হয়ে রয়েছেন কখন নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর
পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত হযরত আব্বাজান আলাইহিস সালাম
তিনি এবং মহাসম্মানিতা হযরত আম্মাজান আলাইহাস সালাম তিনি অর্থাৎ উনারা সম্মানিত জান্নাত
মুবারক-এ দয়া করে প্রবেশ করবেন। সুবহানাল্লাহ! উনারা সম্মানিত জান্নাত মুবারক-এ প্রবেশ
করলেই সম্মানিত জান্নাত মুবারক ধন্য হয়ে যাবেন, সম্মানিত জান্নাত মুবারক উনার নাম করণের বিষয়টি সার্থক হবে। সুবহানাল্লাহ! মূলত
মহান আল্লাহ পাক তিনি সম্মানিত জান্নাত মুবারক সৃষ্টিই করেছেন, উনাদের সম্মানিত খিদমত মুবারক উনার আনজাম দেয়ার জন্য।” সুবহানাল্লাহ!
এখন বলার বিষয় হচ্ছে, যারা বলতে চায় যে, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার
মহাসম্মানিত হযরত আব্বাজান আলাইহিস সালাম তিনি এবং মহাসম্মানিতা হযরত আম্মাজান আলাইহাস
সালাম তিনি অর্থাৎ উনারা ঈমনদার ছিলেন না, না‘ঊযুবিল্লাহ!
না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ! উনারা জান্নাতী নন; না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ! বরং জাহান্নামী। না‘ঊযুবিল্লাহ!
না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ!
তারা কি বলতে পারবে যে, শুধু যিনি খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ব্যতীত এবং
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি
ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত হযরত আব্বাজান আলাইহিস সালাম তিনি এবং মহাসম্মানিতা হযরত
আম্মাজান আলাইহাস সালাম তিনি অর্থাৎ উনারা ব্যতীত মহান আল্লাহ পাক উনার কায়িনাতে, উনার সৃষ্টি জগতে এমন কেউ আছে; যে কিনা নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সম্মানিত নামায মুবারক-এ
থাকা অবস্থায় আহ্বান করার দুঃসাহস দেখাবে আর সেই আহ্বানে স্বয়ং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি
উনার সম্মানিত নামায মুবারক ছেড়ে দিয়ে সাড়া দিবেন? না‘ঊযুবিল্লাহ! কস্মিনকালেও নয়। বরং যে এটা চিন্তা-ফিকির করবে সেও কাট্টা কাফির-চিরজাহান্নামী
হবে। না‘ঊযুবিল্লাহ! অথচ স্বয়ং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নিজে ইরশাদ মুবারক
করেছেন, যদি উনার মহাসম্মানিত হযরত আব্বাজান আলাইহিস
সালাম তিনি এবং মহাসম্মানিতা হযরত আম্মাজান আলাইহাস সালাম তিনি অর্থাৎ উনারা দুনিয়ার
যমীনে অবস্থান মুবারক করতেন আর উনারা উনাদের মহাসম্মানিত আওলাদ নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে
সম্মানিত নামায মুবারক পড়া অবস্থায় আহ্বান মুবারক করতেন, তাহলে স্বয়ং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সম্মানিত নামায মুবারক
ছেড়ে দিয়ে উনার মহাসম্মানিত হযরত আব্বাজান আলাইহিস সালাম উনার এবং মহাসম্মানিতা হযরত
আম্মাজান আলাইহাস সালাম উনার অর্থাৎ উনাদের সম্মানার্থে উনাদের সম্মানিত আহ্বান মুবারক-এ
সাড়া দিতেন এবং বলতেন, লাব্বাইক, হে আমার মহাসম্মানিত আব্বাজান আলাইহিস সালাম, হে আমার মহাসম্মানিতা আম্মাজান আলাইহাস সালাম, আমি উপস্থিত, হাযির। সুবহানাল্লাহ!’
সুতরাং এখান থেকে বিষয়টি দিবালোকের ন্যায়
অত্যন্ত সুস্পষ্ট হয়ে গেল যে, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার
মহাসম্মানিত হযরত আব্বাজান আলাইহিস সালাম তিনি এবং মহাসম্মানিতা হযরত আম্মাজান আলাইহাস
সালাম তিনি অর্থাৎ উনারা শুধু ঈমানদারই নন; বরং উনারা হচ্ছেন
শুধু মহান আল্লাহ পাক তিনি নন এবং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নন; এছাড়া সমস্ত শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক উনাদের অধিকারী এবং উনারা শুধু জান্নাতীই
নন;
বরং সম্মানিত জান্নাত মুবারকসহ সমস্ত কায়িনাতের মালিক।
সুবহানাল্লাহ! এখানে সন্দেহের কোন অবকাশ নেই। যে ব্যক্তি এই বিষয়ে সন্দেহ পোষণ করবে, সে কাট্টা কাফির চিরজাহান্নামী হবে। না‘ঊযুবিল্লাহ!
No comments