Header Ads

Islamic Quotes Urdu Facebook Cover. QuotesGram

দ্বীন ইসলাম উনাকে ক্ষতিগ্রস্ত করার পিছে দায়ী কারা জানতে পড়ুন-১



যুগে যুগে ধর্মের লেবেল্ধারী মুনাফিক , ওলামায়ে সূ /ধর্মব্যবসায়ী মালানারা দ্বীন বিক্রি করে যাচ্ছে।

৭২টি বাতিল ফিরক্বার তালিকাটি আরবী নাম ও তার উচ্চারণসহ প্রকাশ করা হলো। যা নিম্নরূপ:

غُنْيَةُ الطَّالِبِيْنَগুন্ইয়াতুত্ ত্বালিবীন’ কিতাবের বর্ণনা মুতাবিক ৭২টি বাত্বিল, গোমরাহ ও জাহান্নামী ফিরক্বার নামের তালিকা

৬ষ্ঠ হিজরী শতকের মুজাদ্দিদ, মাহবূবে সুবহানী, কুতুবে রব্বানী, গাউছুল আ’যম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, হযরত শায়েখ সাইয়্যিদ মুহীউদ্দীন মুহম্মদ আব্দুল ক্বাদির জীলানী হাম্বালী আশয়ারী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার লেখা বিশ্ববিখ্যাত কিতাব ‘গুন্ইয়াতুত্ ত্বালিবীন’ উনার ‘আল্ আক্বায়িদ ওয়াল ফিরাকুল ইসলামিয়্যাহ’ অধ্যায়ে ৭২টি বাতিল ও গোমরাহ ফিরক্বার নামের তালিকা সম্পর্কে বর্ণিত আছে যে, ৭২টি বাতিল, গোমরাহ ও জাহান্নামী ফিরক্বা মূলত: ৯টি ফিরক্বার শাখা-প্রশাখা। যথা:

১. الخوارج ‘আল-খাওয়ারিজ’ ফিরক্বার শাখা ১৫টি।

২. الشيعة ‘আশ-শীয়াহ্’ ফিরক্বার শাখা-প্রশাখা ৩২টি।

৩. المعتزلة ‘আল-মু’তাযিলাহ্’ ফিরক্বার শাখা ৬টি।

৪. المرجئة ‘আল-মুরজিয়াহ্’ ফিরক্বার শাখা ১২টি।

৫. المشبهة ‘আল-মুশাব্বিহাহ্’ ফিরক্বার শাখা ৩টি।

৬. الجهمية ‘আল-জাহমিয়্যাহ্’ ১টিই, যার কোন শাখা নেই।

৭. الضرارية ‘আদ-দ্বরারিয়্যাহ’ ১টিই, যার কোন শাখা নেই।

৮. النجارية ‘আন-নাজ্জারিয়্যাহ’ ১টিই, যার কোন শাখা নেই।

৯. الكلابية ‘আল-কালাবিয়্যাহ্’ ১টিই, যার কোন শাখা নেই।

এই সর্বমোট ৭২টি ফিরক্বার হিসাব। এখন ৭২ বাতিল ফিরক্বার প্রত্যেকটির মূল আরবী নাম বাংলায় উচ্চারণসহ উল্লেখ করছি। সেগুলো হচ্ছে-

১. الخوارج ‘আল-খাওয়ারিজ’ বাতিল ফিরক্বার ১৫টি শাখা:

الخوارجআল-খাওয়ারিজ’ ফিরক্বার আরো কয়েকটি নাম হচ্ছে: محكمة‘মুহকামাহ’ (حكمية ‘হুকমিয়্যাহ্’), حروريةহারূরিয়্যাহ’, شراةশিরায়াহ’ ও مارقة‘মারিক্বাহ্’।

الخوارجআল-খাওয়ারিজ’ ফিরক্বার ১৫টি শাখার নাম হচ্ছে:

(১) النجدات ‘আন-নাজদাত’

(২) الازارقة ‘আল-আযারিক্বাহ’

(৩)الفدكية ‘আল-ফাদকিয়্যাহ’

(৪) العطوية ‘আল-আত্বিয়্যাহ্’

(৫) العجاردة ‘আল-আজারিদাহ্’

(৬) اليمونية ‘আল-ইয়ামূনিয়্যাহ্’

(৭)الخازمية ‘আল-খাযিমিয়্যাহ’ (الحازمية ‘আল-হাযিমিয়্যাহ’, المعلوميةআল-মা’লূমিয়্যাহ’)

(৮) المجهولية ‘আল-মাজহূলিয়্যাহ’

(৯) الصلتية ‘আছ-ছালতিয়্যাহ্’

(১০) الاخنسية ‘আল-আখনাসিয়্যাহ্’

(১১) الصفرية ‘আছ-ছফারিয়্যাহ্’ (الحفصية ‘আল-হাফছিয়্যাহ্’)

(১২)الاباضية ‘আল-আবাদ্বিয়্যাহ্’

(১৩) البيهسية ‘আল-বাইহাসিয়্যাহ্’

(১৪) الشمراخية ‘আশ-শামরাখিয়্যাহ’

(১৫) البدعية ‘আল-বিদয়িয়্যাহ’।

আশ-শীয়াহ’ বাতিল ফিরক্বার শাখা ‘আর-রাফিদ্বাহ’ বাতিল ফিরক্বার ১৪টি প্রশাখার তালিকাসহ তাদের বাতিল আক্বীদাহ সম্পর্কে আলোচনা-পর্যালোচনা করার মাধ্যমে শুরু হচ্ছে বাকী ৩৯টি বাতিল ফিরক্বার বাতিল আক্বায়িদ সম্পর্কিত পর্যালোচনা
আল মাওয়াক্বিফুস্ সুলতানিয়্যাহ’ কিতাব উনার বর্ণনা মুতাবিক ৭২টি বাতিল গোমরাহ ও জাহান্নামী ফিরক্বার নামের তালিকা
________________________________________
৮ম হিজরী শতকের মুজতাহিদ, মুফাস্সির, ফক্বীহ, আক্বায়িদ বিশারদ হযরত ইমাম ক্বাদ্বী আদুদ্বুদ্দীন আব্দুর রহমান ইবনে রুকনুদ্দীন আহমদ ইবনে আব্দুল গফ্ফার বিকরী আইজী হানাফী মাতুরীদী (জন্ম মুবারক: ৭০০ হিজরী, ওফাত মুবারক: ৭৫৬ হিজরী) রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার লেখা ‘আল্ মাওয়াক্বিফুস্ সুলতানিয়্যাহ্ ফী ইল্মিল কালাম’ কিতাবের ‘খাতিমাতুন লিল মারছাদির রাবি’-তে ৭২টি বাতিল গোমরাহ ও জাহান্নামী ফিরক্বার নামের তালিকা সম্পর্কে বর্ণিত আছে যে, ৭২টি বাতিল গোমরাহ ও জাহান্নামী ফিরক্বাহ মূল ৭টি ফিরক্বার শাখা-প্রশাখা।
উক্ত কিতাব উনার ব্যাখ্যা করেছেন ৮ম হিজরী শতকের মুহাক্কিক্ব আলিম, ফক্বীহ, আক্বায়িদ বিশারদ হযরত ইমাম সাইয়্যিদ শরীফ আবুল হাসান আলী ইবনে সাইয়্যিদ মুহম্মদ ইবনে আলী জুরজানী হানাফী মাতুরীদী রহমতুল্লাহি আলাইহি। উনার জন্ম মুবারক: ৭৪০ হিজরী, ওফাত মুবারক: ৮১৬ হিজরী। উনার লিখিত ব্যাখ্যামূলক কিতাবখানার নাম ‘শরহুল মাওয়াক্বিফিস্ সুলত্বানিয়াহ ফী ইলমিল কালাম’। উক্ত কিতাব উনার ‘খাতিমাতুন লিল মারছাদির রাবি’ অধ্যায়ে বাতিল ৭২ ফিরক্বার শাখা-প্রশাখাগুলোর বাতিল আক্বীদাহ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। নিম্নে ৭২ ফিরক্বার শাখা-প্রশাখাগুলোর তালিকা উল্লেখপূর্বক বিস্তারিত আলোচনা পর্যালোচনা করা হলো।
১. المعتزلة  ‘আল-মু’তাযিলাহ্’ ফিরক্বার শাখা ২০টি।
২.  الشيعة‘আশ-শীয়াহ্’ ফিরক্বার শাখা-প্রশাখা ২২টি।
৩.  الخوارج‘আল-খাওয়ারিজ’ ফিরক্বার শাখা-প্রশাখা ২০টি।
৪.  المرجئة‘আল-মুরজিয়াহ্’ ফিরক্বার শাখা ৫টি।
৫.  النجارية‘আন-নাজ্জারিয়্যাহ’ ফিরক্বার শাখা ৩টি।
৬.  الجبرية‘আল-জাবারিয়্যাহ’ ফিরক্বা ১টিই। যার কোন শাখা নেই।
৭.  المشبهة‘আল-মুশাব্বিহাহ্’ ফিরক্বা ১টিই। যার কোন শাখা নেই।
১. اَلْمُعْتَزِلَةُ  ‘আল-মু’তাযিলাহ্’ বাতিল ফিরক্বার ২০টি শাখা:
مُعْتَزِلَةٌ  ‘মু’তাযিলাহ্’ ফিরক্বার অপর নাম قَدْرِيَّةُ  ‘ক্বদ্রিয়াহ’।  مُعْتَزِلَةٌ‘মু’তাযিলাহ্’ ফিরক্বার ২০টি শাখার নাম হচ্ছে:
(১/১) اَلْقَدْرِيَّةُ  ‘আল-ক্বদরিয়্যাহ’
(২/২)  اَلْعَمْرِيَّةُ‘আল-আমরিয়্যাহ’
(৩/৩)  اَلْهُذَيْلِيَّةُ‘আল-হুযাইলিয়্যাহ’
(৪/৪)  اَلنِّظَامِيَّةُ‘আন-নিযামিয়্যাহ’
(৫/৫)  اَلْاِسْوَارِيَّةُ‘আল-ইসওয়ারিয়্যাহ’
(৬/৬)  اَلْاِسْكَافِيَّةُ‘আল-ইস্কাফিয়্যাহ’
(৭/৭)  اَلْجَعْفَرِيَّةُ‘আল-জা’ফরিয়্যাহ’
(৮/৮)  اَلْبَشَرِيَّةُ‘আল-বাশারিয়্যাহ’
(৯/৯)  اَلْمِزْدَارِيَّةُ‘আল-মিয্দারিয়্যাহ’
(১০/১০)  اَلْهِشَامِيَّةُ‘আল-হিশামিয়্যাহ’
(১১/১১)  اَلصَّالِحِيَّةُ‘আছ-ছালিহিয়্যাহ’
(১২/১২)  اَلْحَابِطِيَّةُ‘আল-হাবিত্বিয়্যাহ’
(১৩/১৩)  اَلْحَدَثِيَّةُ‘আল-হাদাছিয়্যাহ’
(১৪/১৪)  اَلْمُعَمَّرِيَّةُ‘আল-মুয়াম্মারিয়্যাহ’
(১৫/১৫)  اَلثِّمَامِيَّةُ‘আছ-ছিমামিয়্যাহ’
(১৬/১৬)  اَلْخِيَاطِيَّةُ‘আল-খিয়াত্বিয়্যাহ’
(১৭/১৭)  اَلْجَاحِظِيَّةُ‘আল-জাহিযিয়্যাহ’
(১৮/১৮)  اَلْكَعْبِيَّةُ‘আল-কা’বিয়্যাহ’
(১৯/১৯)  اَلْجُبَّائِيَّةُ‘আল-জুব্বায়িয়্যাহ’
(২০/২০)  اَلْبُهْشَمِيَّةُ‘আল-বুহ্শামিয়্যাহ’।
২.  اَلشِّيْعَةُ‘আশ-শীয়াহ্’ বাতিল ফিরক্বার ২২টি শাখা:
শীয়াহ’ ফিরক্বার আরো কয়েকটি নাম:  اَلرَّافِضَةُ ‘আর-রাফিদ্বাহ্’اَلْغَالِيَّةُআল-গালিয়্যাহ’ ও  اَلطَّيَّارَةُ‘আত-ত্বইয়ারাহ্’।
শীয়াহ’ ফিরক্বার মূল শাখা ৩টি। যথা: (ক)  اَلْغُلَاةُ ‘আল-গুলাহ’ (‘গালিয়াহ’): যা ১৮টি শাখায় বিভক্ত। (খ) اَلزَّيْدِيَّةُ ‘আয-যাইদিয়্যাহ’: যা ৩টি শাখায় বিভক্ত। (গ)  اَلْاِمَامِيَّةُ‘আল-ইমামিয়্যাহ’: যা ১টিই।
(ক)  اَلْغُلَاةُ‘আল-গুলাহ’ (‘গালিয়াহ’): যার ১৮টি শাখা:
(১/২১)  اَلسَّبَّائِيَّةُ‘আস-সাব্বায়িয়্যাহ’
(২/২১)  اَلْكَامِلِيَّةُ‘আল-কামিলিয়্যাহ’
(৩/২২)  اَلْبَيَانِيَّةُ‘আল-বায়ানিয়্যাহ’
(৪/২৩)  اَلْمُغِيْرِيَّةُ‘আল-মুগীরিয়্যাহ’
(৫/২৪)  اَلْجَنَاحِيَّةُ‘আল-জানাহিয়্যাহ’
(৬/২৫)  اَلْمَنْصُوْرِيَّةُ‘আল-মানছূরিয়্যাহ’
(৭/২৬)  اَلْخَطَّابِيَّةُ‘আল-খত্তাবিয়্যাহ’
(৮/২৭) اَلْغَرَابِيَّةُ ‘আল-গরাবিয়্যাহ’
(৯/২৮)  اَلذِّمِّيَّةُ‘আয-যিম্মিয়্যাহ’ বা  اَلْاِلهِيَّةُ ‘আল-ইলাহিয়্যাহ’
(১০/২৯)  اَلْهِشَامِيَّةُ‘আল-হিশামিয়্যাহ’
(১১/৩০)  اَلزَّرَارِيَّةُ‘আয-যারারিয়্যাহ’
(১২/৩১)  اَلْيُوْنُسِيَّةُ‘আল-ইঊনুসিয়্যাহ’
(১৩/৩২)  اَلشَّيْطَانِيَّةُ‘আশ-শাইত্বানিয়্যাহ’
(১৪/৩৩)  اِلْزَامِيَّةُ‘ইল্যামিয়্যাহ’
(১৫/৩৪)  اَلْمُفَوِّضَةُ‘আল-মুফাব্বিদ্বাহ্’ (‘মাফূদ্বাহ’)
(১৬/৩৫)  اَلْبِدَائِيَّةُ‘আল-বিদায়িয়্যাহ’
(১৭/৩৬)  اَلنَّصِيْرِيَّةُ وَالْاِسْحَاقِيَّةُ‘আন-নাছীরিয়্যাহ’ ও ‘আল-ইসহাক্বিয়্যাহ’
(১৮/৩৭)  اَلْاِسْمَاعِيْلِيَّةُ‘আল-ইসমাঈলিয়্যাহ’।
(খ)  الزيدية ‘আয-যাইদিয়্যাহ’: যার ৩টি শাখা:
(১/৩৮)  الجارودية‘আল-জারূদিয়্যাহ’
(২/৩৯)  السليمانية‘আস-সুলাইমানিয়্যাহ’
(৩/৪০)  اَلْبُتَيْرِيَّةُ‘আল-বুতাইরিয়্যাহ’।
(গ/৪১)  الامامية‘আল-ইমামিয়্যাহ’: যার কোন শাখা নেই। যা ১টিই।


(গ)  الرافضة‘রাফিদ্বাহ্’:
الرافضةআর-রাফিদ্বাহ’ বাতিল ফিরক্বার তা’রীফ বা পরিচিতি:
الرافضةআর-রাফিদ্বাতু’ শব্দের লুগাতী বা শাব্দিক অর্র্থ:
 رافضةরাফিদ্বাতুন’ শব্দটি  رفض‘রফ্দুন’ মাছদার থেকে এসেছে। যার অর্থ হলো: প্রত্যাখ্যান করা, অস্বীকার করা, অবিশ্বাস করা, অবজ্ঞা করা, বর্জন করা, ত্যাগ করা ইত্যাদি।
 رافضةরাফিদ্বাতুন’ শব্দটি একবচন, এর বহুবচন  روافض‘রওয়াফিদু’। এর অর্থ হলো: বিদ্রোহী দল, রাফিদ্বী বাতিল সম্প্রদায়।
 رافضىُّরাফিদ্বিয়্যু’ শব্দটি একবচন, এর বহুবচন ‘আরফাদু’। এর অর্থ হলো: দলত্যাগী, অবাধ্য, বিদ্রোহী, একগুঁয়ে, রাফিদ্বী বাতিল সম্প্রদায় ইত্যাদি।
 الرافضةআর-রাফিদ্বাহ’ শব্দের ইছতিলাহী বা পারিভাষিক অর্র্থ:
ইসলামী শরীয়ত উনার পরিভাষায়- ওই বাতিল জাহান্নামী গোমরাহ ফিরক্বাহ্ বা সম্প্রদায়কে রাফিদ্বাহ বলা হয়, যারা আল-ইমামুল আউওয়াল, সাইয়্যিদুনা হযরত র্কারামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনার অনুসারী দাবি করে, তবে শুধু চারজন হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু আনহুম উনাদেরকে ব্যতীত সকল ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু আনহুম উনাদেরকে কাফির ও মুরতাদ বলে থাকে। নাঊযুবিল্লাহ!
উক্ত চারজন ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু আনহুম উনারা হলেন: (১) আল-ইমামুল আউওয়াল, সাইয়্যিদুনা হযরত র্কারামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম (২) হযরত আম্মার ইবনে ইয়াসার রদ্বিয়াল্লাহু আনহু (৩) হযরত মিক্বদাদ ইবনে আসওয়াদ রদ্বিয়াল্লাহু আনহু ও (৪) হযরত সালমান ফারিসী রদ্বিয়াল্লাহু আনহু।
 رافضةরাফিদ্বাহ্’ বাতিল ফিরক্বার আরো কয়েকটি নাম:
 এ বাতিল ফিরক্বার আরো কয়েকটি নাম হচ্ছে:  شيعة শীয়াহغاليةগালিয়াহطيارةত্বইয়ারাহ ও  رافضىُّ রাফিদ্বী।



No comments

ডাল একটি বরকতময় পবিত্র খাদ্য।

  ডাল একটি বরকতময় পবিত্র খাদ্য। ডাল খাওয়ার ফলে কলব প্রসারিত হয় এবং চোখের দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধি পায়। পূর্ববর্তী হযরত নবী-রসুল আলাইহিমুস সালাম উ...

Powered by Blogger.